ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ২৬ জন, পাস করলেন ২৭ জন! - All News Paper

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Saturday, February 10, 2024

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ২৬ জন, পাস করলেন ২৭ জন!

 জাপানিজ স্টাডিজে প্রফেশনাল মাস্টার্স

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ২৬ জন, পাস করলেন ২৭ জন!

ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের অনিয়মিত ‘প্রফেশনাল মাস্টার্স ইন জাপানিজ স্টাডিজ’-এর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় গত বছরের ২২ ডিসেম্বর। সেখানে ৪০ আসনের বিপরীতে ২৬ জন শিক্ষার্থী আবেদন করলেও পাস করেছেন ২৭ জন।

রেজিস্টার ভবন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মতে, পরীক্ষার আগে ই-মেইলে তারা ২৬ জন শিক্ষার্থীর নাম পেয়েছেন। তবে পরে পাস করা শিক্ষার্থীদের তালিকায় অতিরিক্ত মিঠুন চন্দ্র শীল নামে আরেকজনের নাম দেখা যায়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

এই কোর্সের ক্লাস শুরু হয় চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি। ক্লাস শুরুর পর মিঠুন ছাড়াও ইভা খাতুন নামে আরেকজনকে ক্লাস করতে দেখেন শিক্ষার্থীরা; যিনি লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেননি।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বছরর ২২ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় ভর্তি পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষার পর দুপুর আড়াইটায় মৌখিক পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও তা ঘণ্টাখানেকের মধ্যে সম্পন্ন করে বিভাগ। অংশ নেওয়া ২৬ জনের সঙ্গে নতুন একজনের নামসহ ফল প্রকাশ করা হয়। এরমধ্যে ২১ জন ভর্তি হন।

পরীক্ষা কমিটির প্রধান ও বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলমকে এ বিষয়ে একাধিকবার কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। তবে গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, নতুনভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের স্নাতকোত্তর কোর্স শুরু হওয়ার পর এটাই প্রথম ব্যাচ। নিয়ম মেনেই পিএমজেএসের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ২২ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটায় লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। মিঠু চন্দ্র শীল অসুস্থ ছিলেন, তাই তার পরীক্ষা ২২ ডিসেম্বর মৌখিক পরীক্ষার পরপর নেওয়া হয়। এছাড়া আরও যারা অসুস্থ ছিলেন, তাদের পরীক্ষা এক সপ্তাহ পর নেওয়া হয়। পরীক্ষা কমিটির সিদ্ধান্তেই এটি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার বাংলানিউজকে বলেন, জাপানিজ স্টাডিজের মাস্টার্সের ভর্তি পরীক্ষায় সংখ্যায় তারতম্যের বিষয়ে একটি তথ্য প্রমাণিত হয়েছে। আমরা বিভাগের চেয়ারম্যানসহ বসে বিষয়টি আলোচনা করব। প্রাপ্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  


No comments:

Post a Comment

Post Bottom Ad

Responsive Ads Here

Pages